মঠটির উচ্চতা ভূমি হতে প্রায় ৬৪ ফুট ৬ ইঞ্চি। এ মঠের বিশেষ আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে এর বাইরের অলঙ্করণ। উড়িষ্যা অঞ্চলে খ্রীষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দী পর্যমত্ম যে স্টাইলে মন্দির নির্মাণ পদ্ধতি দেখা যায়। তার প্রভাব এ মঠে আছে বলে ধারণা করা হয়।এই ক্ষয়প্রাপ্ত পংক্তিমালার যতদূর পাঠোদ্ধার করা যায় তা থেকে অনুমিত হয় যে, তারকের (ব্রক্ষ্ম) প্রাসাদ লাভের উদ্দেশ্যে এ মঠ খুব সম্ভবত একজন ব্রাক্ষ্মণ (শর্মনা) কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল। এর পাশাপাশি জনশ্রুতি আছে যে, কারো চিতাভস্মের উপর এ মঠ নির্মিত হয়েছিল।
বাগেরহাট জেলা থেকে অটোযোগে
Total Site Views: 1444783 | Online: 6